সব
facebook raytahost.com
বিডিআর বিদ্রোহ শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা | আজকের বাণী

বিডিআর বিদ্রোহ শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

বিডিআর বিদ্রোহ শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

  1. ২০০৯ সালে বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) সদর দপ্তর পিলখানায় বিদ্রোহের ঘটনায় দায়ের করা মামলার আসামি বিডিআরের উপসহকারী পরিচালক (ডিএডি) বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুর রহিমের কারাগারে মৃত্যুর ঘটনায় সাবেক প্রধামন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করা হয়েছে।

রোববার ঢাকা মহানগর হাকিম মো. আখতারুজ্জামানের আদালতে এই মামলা দায়ের করা হয়। মৃত আব্দুর রহিমের ছেলে অ্যাডভোকেট আব্দুল আজিজ এই মামলা দায়ের করেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন-সাবেক বিজিবি মহাপরিচালক ও সাবেক সেনাপ্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজিজ আহমেদ, পিলখানা বিদ্রোহ মামলার আইনজীবী মোশারফ হোসেন, সাবেক কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলাম খান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, সংসদ সদস্য শেখ সেলিম, নুর আলম চৌধুরী লিটন, শেখ হেলাল, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম ও হাসানুল হক ইনু।

এ ছাড়া ২০১০ সালের জুলাইয়ে দায়িত্বরত কেন্দ্রীয় কারাগারের জেল সুপার এবং কারাগারের চিকিৎসকদেরও আসামি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা আরও ২০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলায় বাদী অ্যাডভোকেট আব্দুল আজিজ উল্লেখ করেন, আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলীয় জোটের প্রধান শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট সরকার ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন বিডিআর সদর দপ্তর পিলখানায় সুপরিকল্পিতভাবে বিদেশি এজেন্ট নিয়োগ করে ৫৭ জন সেনা অফিসারসহ ৭৪ জনকে হত্যা করে। পরে বিডিআর বিদ্রোহের অভিযোগে রাজধানীর চকবাজার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। তার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহিম ডিএডি হিসেবে পিলখানায় কর্মরত ছিলেন। তাকেও ওই মামলায় আসামি করে আটক করা হয়।

তিনি উল্লেখ করেন, তার বাবা আব্দুর রহিমকে ২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানার মধ্যে হত্যার চেষ্টা করে কয়েকজন। কিন্তু সাধারণ সৈনিকেরা তার বাবাকে রক্ষা করেন। ২০০৯ সালের জুলাই মাসে কোনো একদিন ডিএডি আব্দুর রহিমকে পিলখানার ঢাকা সেক্টরের দ্বিতীয় তলায় নিয়ে জেনারেল আজিজ ও আইনজীবী মোশারফ হোসেন কাজলসহ আরও কয়েকজন পিলখানার ঘটনার রাজসাক্ষী হতে বলেন।

এতে রাজি না হওয়ায় তাকে বিডিআর বিদ্রোহের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডের পরে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। সেখানে ২০১০ সালের ২৯ জুলাই বাদীর বাবার শরীরে ইনজেকশন পুশ করে তাকে হত্যা করা হয় বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।

শেয়ার

আপনার মতামত লিখুন :

এর আরও খবর
বাবার ঠিকাদারি লাইসেন্স ইস্যুতে উপদেষ্টা আসিফের ‘ক্ষমা প্রার্থনা’

বাবার ঠিকাদারি লাইসেন্স ইস্যুতে উপদেষ্টা আসিফের ‘ক্ষমা প্রার্থনা’

সরকারের কাছে গণতান্ত্রিক শক্তির প্রত্যাশার প্রতিফলন নেই: রিজভী

সরকারের কাছে গণতান্ত্রিক শক্তির প্রত্যাশার প্রতিফলন নেই: রিজভী

স্বাধীনতা দিবসে মুহাম্মদ ইউনূস ও বাংলাদেশের জনগণকে শুভেচ্ছা ট্রাম্পের

স্বাধীনতা দিবসে মুহাম্মদ ইউনূস ও বাংলাদেশের জনগণকে শুভেচ্ছা ট্রাম্পের

সংবাদ সম্মেলনে তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে প্রশ্ন, যা বললেন ফখরুল

সংবাদ সম্মেলনে তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে প্রশ্ন, যা বললেন ফখরুল

আসিফ মাহমুদ নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই

আসিফ মাহমুদ নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
কার্যালয়: ১৯৫, ফকিরাপুল ১ম গলি, রহমান ম্যানশন, মতিঝিল, ঢাকা-১০০০।
ই-মেইল : [email protected]
© ২০২৩-২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।